October 9, 2024, 2:24 pm

সংবাদ শিরোনাম
আসন্ন শারদীয়া দুর্গাপূজা শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য প্রশাসন ও জনগণের প্রীতি আহ্বান – পর্ব ৮ প্রশাসন সংস্থা ব্রিটিশ আইনের মাধ্যমে শাসন ব্যবস্থা চলতে পারে না-পর্ব ৭ মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন

বাবরি মসজিদ: ভূমি ছাড়তে রাজি সুন্নি বোর্ড

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ভারতের অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ-রাম জন্মভূমি নিয়ে বিতর্কিত জমি ছেড়ে দিতে প্রস্তুত দেশটির কেন্দ্রীয় সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড। আদালতে জমা দেওয়া মধ্যস্থতাকারী কমিটির এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানানো হয়েছে। সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড রাম মন্দির-বাবরি মসজিদ মামলার অন্যতম পক্ষ।ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাম মন্দির নির্মাণের জন্য সরকার যদি জমিটি অধিগ্রহণ করতে চায়, তাহলে সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড বাধা দেবে না। তবে এ জন্য অযোধ্যার মসজিদগুলো সংস্কার করে দিতে হবে সরকারকে। আর উপযুক্ত কোনো জায়গায় নতুন আরেকটি মসজিদ নির্মাণের প্রস্তাব করা হবে।প্রসঙ্গত, ২ দশমিক ৭৭ একরের জমিটির মালিকানা দাবি ত্যাগ করে সুপ্রিম কোর্টে একটি বন্দোবস্ত দাখিল করেছে ওয়াকফ বোর্ড। এই জমিতেই ১৯৯২ সাল পর্যন্ত মোগল আমলের মসজিদটি দাঁড়িয়েছিল। তখন উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা মসজিদটি গুঁড়িয়ে দেয়।খবরে বলা হয়েছে, সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড ভূমির দাবি যদি ছেড়েই দেয়, তাহলে বাকি দুই পক্ষ নিরমোহি আখড়া ও রাম লালার মধ্যে ভূমির মীমাংসা কীভাবে হবে সে বিষয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে এ প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের মধ্যস্থতাকারী কমিটি কী বলেছে তা জানা যায়নি।উল্লেখ্য, ২০১০ সালে বিতর্কিত জমিটি বিবদমান তিনটি পক্ষ- সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড, নিরমোহি আখড়া ও রাম লালা বিরাজমানের মধ্যে সমানভাবে ভাগ করে দেওয়ার রায় দিয়েছিলেন এলাহাবাদ হাইকোর্ট। কিন্তু ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওই রায়ের বিরুদ্ধে ১৪টি আপিল জমা পড়ে।গত বুধবার ওই অযোধ্যা মামলার শুনানি শেষ হয়েছে। এখন এটি রায়ের অপেক্ষায় রয়েছে। ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈর নেতৃত্বাধীন ৫ সদস্যের বেঞ্চ মামলাটির রায় অপেক্ষমাণ রেখেছেন।ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, ১৭ নভেম্বর ভারতের প্রধান বিচারপতি গগৈর মেয়াদ শেষ হচ্ছে। তার আগেই মামলাটির রায় হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর